মাদারীপুরের শিবচরে ৪ বছরের শিশুকে ১৩ বছরের এক কিশোর ধর্ষন করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে । অভিযুক্ত কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ। শিশুটিকে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশসহ অনেকেই ধারনা করছে স্যাটেলাইটের মাধ্যমে টিভি চ্যানেলসহ মোবাইলে অবাধে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ায় এমন ভয়ংকর ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ, শিশুটির বাবাসহ একাধিক সুত্রে জানা যায়, শিবচরের কুতুবপুর ইউনিয়নের হোগলারমাঠ গ্রামে মামার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া করে রাজীব হাওলাদার (১৩) নামের এক কিশোর। কিশোরটি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্র। গত সোমবার দুপুরে রাজীব পাশ্ববর্ত্তী ৪ বছরের এক শিশুকন্যাকে নিয়ে পাশের গ্রামের একটি বিয়েতে যায়। বিয়ে খেয়ে আসার পথে কিশোরটি একটি পাট ক্ষেতে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষন করে। বিষয়টি কাউকে না বলতে রাজীব শিশুটিকে ভয় দেখায়। কিন্তু শিশুটি বাড়িতে গেলে অব্যাহত রক্তপাত হতে থাকলে ঘটনাটি সবাইকে জানায়। মঙ্গলবার মেয়েটিকে প্রথমে শিবচর পরে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। মেয়েটির বাবা এ ব্যাপারে শিবচর থানায় অভিযোগ করলে বুধবার সকালে এএসআই আবুল কালাম আজাদ ও নিউটন দত্তের নেতৃত্বে শিবচর থানা পুলিশের একটি দল কিশোর রাজীবকে গ্রেপ্তার করে।
মেয়েটির বাবা বলে, বাড়িতে এসে মেয়ের অব্যাহত রক্তপাত হতে থাকলে বিষয়টি আমরা বুঝতে পারি। পরে ওকে হাসপাতালে নিয়ে যাই।
এএসআই আবুল কালাম আজাদ বলেন, বিদেশী টিভি চ্যানেলগুলো ও মোবাইলে যেভাবে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ছে এতে শিশুদের উপর বিরুপ প্রভাব পড়ছে। গ্রেপ্তারকৃত কিশোর দেখতে ছোট হলেও সে এ ধরনের কাজে সক্ষম বলে মনে হয়েছে।
থানা আসা অনেক অভিভাবক বলেন, শিবচরের বিভিন্ন বাজারের মোবাইলের দোকানগুলোতে মাত্র ২০/৩০ টাকা হলেই অশ্লীল ভিডিও মোবাইলে ডাউনলোড করা যায়। এ কারনে অশ্লীলতা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে।
শিবচর থানার ওসি একেএম মাসুদ বলেন, অভিযুক্ত কিশোরকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে মামলা প্রক্রীয়াধীন রয়েছে।
পুলিশ, শিশুটির বাবাসহ একাধিক সুত্রে জানা যায়, শিবচরের কুতুবপুর ইউনিয়নের হোগলারমাঠ গ্রামে মামার বাড়িতে থেকে লেখাপড়া করে রাজীব হাওলাদার (১৩) নামের এক কিশোর। কিশোরটি স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্র। গত সোমবার দুপুরে রাজীব পাশ্ববর্ত্তী ৪ বছরের এক শিশুকন্যাকে নিয়ে পাশের গ্রামের একটি বিয়েতে যায়। বিয়ে খেয়ে আসার পথে কিশোরটি একটি পাট ক্ষেতে নিয়ে শিশুটিকে ধর্ষন করে। বিষয়টি কাউকে না বলতে রাজীব শিশুটিকে ভয় দেখায়। কিন্তু শিশুটি বাড়িতে গেলে অব্যাহত রক্তপাত হতে থাকলে ঘটনাটি সবাইকে জানায়। মঙ্গলবার মেয়েটিকে প্রথমে শিবচর পরে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। মেয়েটির বাবা এ ব্যাপারে শিবচর থানায় অভিযোগ করলে বুধবার সকালে এএসআই আবুল কালাম আজাদ ও নিউটন দত্তের নেতৃত্বে শিবচর থানা পুলিশের একটি দল কিশোর রাজীবকে গ্রেপ্তার করে।
মেয়েটির বাবা বলে, বাড়িতে এসে মেয়ের অব্যাহত রক্তপাত হতে থাকলে বিষয়টি আমরা বুঝতে পারি। পরে ওকে হাসপাতালে নিয়ে যাই।
এএসআই আবুল কালাম আজাদ বলেন, বিদেশী টিভি চ্যানেলগুলো ও মোবাইলে যেভাবে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়ছে এতে শিশুদের উপর বিরুপ প্রভাব পড়ছে। গ্রেপ্তারকৃত কিশোর দেখতে ছোট হলেও সে এ ধরনের কাজে সক্ষম বলে মনে হয়েছে।
থানা আসা অনেক অভিভাবক বলেন, শিবচরের বিভিন্ন বাজারের মোবাইলের দোকানগুলোতে মাত্র ২০/৩০ টাকা হলেই অশ্লীল ভিডিও মোবাইলে ডাউনলোড করা যায়। এ কারনে অশ্লীলতা সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে।
শিবচর থানার ওসি একেএম মাসুদ বলেন, অভিযুক্ত কিশোরকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে মামলা প্রক্রীয়াধীন রয়েছে।
No comments:
Post a Comment